১৭৫১-২০০০
১৭৫১ মনে মনে সঙ্গোপনে
১৭৫২ আমার মনের মধুর ক্ষণে
১৭৫৩ তোমার এ ভালবাসা অশ্রু-মেশা
১৭৫৪ আশার আলোকে এলে ভাষার অতীত তুমি
১৭৫৫ আলোকের উৎসারে আলোকের উৎসারে
১৭৫৬ আমি তোমার পথেই চলি গো
১৭৫৭ সন্ধ্যাবেলায় সন্ধ্যাতারা
১৭৫৮ এসো ভুবনে গানে গানে
১৭৫৯ আলোক এসেছিল
১৭৬০ পলাশে আগুন জ্বেলে’
১৭৬১ ভালো বেসেছি তারে বারে বারে
১৭৬২ সম্মুখে ছিলে আড়ালে লুকোলে
১৭৬৩ মলয় বাতাসে ওই চাঁদ ভাসে
১৭৬৪ কলাপচূড় ভৃঙ্গমুকুর
১৭৬৫ প্রীতির কেতনে কে গো এলে মনে
১৭৬৬ ফুলবনে আমি তোমায় চেয়েছি
১৭৬৭ (তুমি) হিমগিরি তুহিনে ঢাকা
১৭৬৮ কবে তুমি আসবে প্রিয়তম
১৭৬৯ একী প্রহেলিকা একী কুহেলিকা
১৭৭০ কেন ভালবাস আমারে
১৭৭১ সুদূরের আহ্বানে
১৭৭২ অরুণের আলো ঢেলে’ দিয়ে গেল
১৭৭৩ (কোন) অলস প্রহরে যদি ভাব মোরে
১৭৭৪ আছ আশ্রুধারায় মিশে’
১৭৭৫ প্রভু আমার প্রিয় আমার
১৭৭৬ শারদ নিশীথে নীরবে নিভৃতে
১৭৭৭ তোমারই আশিসে এগিয়ে যাই
১৭৭৮ তোমাকে নিয়ে মোর সংসার
১৭৭৯ কাননে ভোমরা এল (গুনগুনিয়ে)
১৭৮০ তোমারে ভুলিয়া
১৭৮১ তব ভালবাসা কেন অশ্রু-মাখা
১৭৮২ ফুল বলে মোর মধুতে থাকো
১৭৮৩ ঝঞ্ঝা যদি আসে
১৭৮৪ রঙিন পরী বলে যাই যে উড়ে’ চলে’
১৭৮৫ (কথা) কয়ে গেলে তুমি কানে কানে
১৭৮৬ মন-মধুকরে উদ্বেল করে’
১৭৮৭ আশা-ঘেরা সুধা তুমি
১৭৮৮ কানে কানে তুমি কয়ে গেলে প্রিয়
১৭৮৯ দীপ জ্বেলে’ দিয়ে দূরে যাই
১৭৯০ কাঁদিয়ে ভাসাও তবু কেন
১৭৯১ মদির নয়নে এলে
১৭৯২ তোমারে চেয়েছি প্রিয়
১৭৯৩ থাকিবে না যদি মোর ঘরে
১৭৯৪ মনে ছিল আশা তোমাকে সাজাব
১৭৯৫ তোমার আলো ছড়িয়ে গেল
১৭৯৬ দিনের আলোয় চেয়েছি তোমায়
১৭৯৭ মন চেয়েছিল বলি এসো তোমারে
১৭৯৮ মলয় আসিয়া কয়ে গেল কানে
১৭৯৯ আমার হিয়ায় যত ব্যথা
১৮০০ এই কুসুমিত বীথিকা ধরে’
১৮০১ মলয় বাতাসে মধু নিঃশ্বাসে
১৮০২ তোমারে ভাবি শুধু
১৮০৩ আমার কথা ঢের হয়েছে
১৮০৪ বীথিকায় চলা কালে যে গীতিকা গেয়ে গেলে
১৮০৫ বেঁধে’ রেখেছ যে মোরে
১৮০৬ তুমি যে গান গেয়েছিলে ফুলবনে
১৮০৭ হে প্রিয় আমার প্রাণ সবাকার
১৮০৮ ভুল করে’ এসো প্রিয়
১৮০৯ তোমাকে পাবই প্রাণে প্রাণে
১৮১০ কে বলেছে কঠোর তুমি
১৮১১ সর্পিল কুটিল পথে
১৮১২ শিঞ্জিত নূপুরে মনেরই মধুকরে
১৮১৩ সাড়া যদি নাই বা দিলে প্রভু
১৮১৪ অবর্ণ ধরা রঙিন হয়েছে
১৮১৫ শোন রাঙা কিশলয়
১৮১৬ বাঁশীর সুরে সুরে মোরে টানে
১৮১৭ তুমি ভুলে’ গেছ মোরে
১৮১৮ তমসার পরপারে
১৮১৯ ফাল্গুনে প্রিয় যে রঙ ঢেলেছ
১৮২০ বাতায়নে বসি’ ভাবি দিবানিশি
১৮২১ গানের দেশে এল সবুজ পরী
১৮২২ ভালো বাসি আমি প্রিয়
১৮২৩ ছিলুম বসে’ বসে’ আমি একা
১৮২৪ সাগর সৈকতে সোণালী প্রভাতে
১৮২৫ পুষ্পশাখা অনামিকা
১৮২৬ সাজায়ে রেখেছি মালিকা
১৮২৭ ভুল করে’ দূরে থেকেছি
১৮২৮ অচিন দেশের মেঘ মলে’ গেল
১৮২৯ সুরেরই ঝঙ্কারে মনেরই মুকুরে
১৮৩০ তোমায় কাছে পেলুম আমি
১৮৩১ কেন হেসে’ হেসে’ দূরে সরে’ যাও
১৮৩২ কিশলয় আমি মর্মে মর্মে
১৮৩৩ একেলা এসে’ শুধালে হেসে’ হেসে’
১৮৩৪ আজকে ভোরে ফুলডোরে
১৮৩৫ পথের শুরু খুঁজে’ পাইনি
১৮৩৬ ফাগুন এসেছে মনেতে হেসেছে
১৮৩৭ সুস্মিত চন্দ্রালোকে
১৮৩৮ মানুষ চাক বা না চাক
১৮৩৯ জ্যোতিসমুদ্রে ঝঙ্কার তুলে’
১৮৪০ তোমার মাধু্রী-মাখা নয়নে
১৮৪১ ভেবেছিলুম ভুলে’ গেছ
১৮৪২ শুধাই নি নাম কে যেন বলিল
১৮৪৩ তোমারই সুরের স্রোতে আজ প্রভাতে
১৮৪৪ কে গো তুমি এই অবেলায়
১৮৪৫ সবার মনে রয়েছ গহনে
১৮৪৬ নিবিড় নিশীথ শেষে
১৮৪৭ কোন্ অজানা আলোকে আলোকিত করে’
১৮৪৮ তোমারে যবে দেখেছিনু
১৮৪৯ ভুলিতে চাই তোমায় আমি
১৮৫০ উচ্ছল জলতরঙ্গ সম তুমি এলে
১৮৫১ যে আগুন মনে জ্বেলে’ দিয়ে গেলে
১৮৫২ (এই) পুষ্পিত কাননে
১৮৫৩ মনে এলে রঙ ধরালে
১৮৫৪ আমি পরাগের রাগে নাচি গো
১৮৫৫ গান গাই তুমি শোন
১৮৫৬ যদি নয়নে না দেখি তব প্রিয় ছবি
১৮৫৭ কনক চাঁপা কনক চাঁপা
১৮৫৮ (এসো) মনেতে এসো
১৮৫৯ ভালবাসা দিয়ে মন কেড়ে’ নিয়ে
১৮৬০ কাল স্বপ্ন দেখেছি আমি
১৮৬১ কিসের আশায় কোন্ সে নেশায়
১৮৬২ তোমারই নাম নিয়ে দিলুম ভাসিয়ে
১৮৬৩ জীবনের এই বালুকাবেলায়
১৮৬৪ আঁধার তিথিতে এসেছিলে
১৮৬৫ আঁধারে দীপ জ্বেলে’ যাই
১৮৬৬ আমি ভালো বাসিনি তোমারে
১৮৬৭ কালো যেথায় আলোয় মেশে
১৮৬৮ তোমায় ছিলুম ভুলে’ আমি
১৮৬৯ মেঘের দেশে এল কে সে
১৮৭০ কে গো তুমি অজানা অতিথি এলে
১৮৭১ একান্তে এসে’ বলে’ যাও
১৮৭২ নীল আকাশে তারার দেশে
১৮৭৩ সরিতা বহিয়া যায়
১৮৭৪ সুমন্দ বায়ু বয়
১৮৭৫ তুমি যে পথ দেখায়ে দিয়েছ
১৮৭৬ ধরার বাঁধন দিয়েছিলে
১৮৭৭ আজ মনে পড়ে বালুকাবেলায়
১৮৭৮ মেঘ আসিয়া কয়ে গেল কাণে
১৮৭৯ মরুর মরীচিকা সরিয়ে
১৮৮০ ভালবাস জানি
১৮৮১ আসিবে বলে’ এলে না
১৮৮২ আজ বেতস বনে তুমি কে গো এলে
১৮৮৩ তোমারে ভুলিয়া গেছি তরুবর
১৮৮৪ দূর আকাশেরই অপ্সরা (তুমি)
১৮৮৫ (তোমাকে) চিনেও চিনিতে পারি না
১৮৮৬ তুমি যে পথ দেখায়ে দিয়েছ
১৮৮৭ রেখো না কথা রেখো
১৮৮৮ অত ভীড়ের ভেতর থেকো না
১৮৮৯ ভুলে’ যেতে যত চাই
১৮৯০ রূপের জগৎ পেরিয়ে গিয়ে
১৮৯১ আমি তোমায় কেন ভালবাসি
১৮৯২ ছোট্ট হলেও তুমি বড়
১৮৯৩ লোকে বলে তুমি দেখা দাও না
১৮৯৪ আলোকোজ্জ্বল এই সন্ধ্যায়
১৮৯৫ ছায়ার দেশের শেষে এসে’
১৮৯৬ স্মিত দীপালোকে ছিলে দ্যুলোকে
১৮৯৭ এই ছায়াবীথি প্রীতিতে তোমার
১৮৯৮ ফুলের হাসিতে ছিলে
১৮৯৯ হেমন্তে মোর কানন-প্রান্তে
১৯০০ আঁধার পারাবারের খেয়া
১৯০১ ওগো প্রিয় তুমি
১৯০২ তোমায় আমি চেয়েছিলুম
১৯০৩ আলোর রথের সারথি মোর
১৯০৪ আগুন লাগিয়ে দিলে
১৯০৫ ছিনু উন্মনা কেন জানি না
১৯০৬ (তোমাকে) ভুলে’ থাকা যায় না
১৯০৭ আঁধার সাগরের পরপারে
১৯০৮ শিশিরকণা শিশিরকণা
১৯০৯ তুমি একটু কাছে এসো
১৯১০ স্বপ্নঘোরে তোমারে ঘিরে’
১৯১১ এই সুরের সরিতা-তীরে
১৯১২ কেন ভালবাসি তোমায়
১৯১৩ নিজেরে ছড়ায়ে দিয়েছ
১৯১৪ যে তোমারে ভালো বেসেছে
১৯১৫ তব তরে অবিরল
১৯১৬ এ কার হাসি এ কার বাঁশী
১৯১৭ নন্দনবন মন্থন করি’
১৯১৮ তোমাকে ভাবিতে ভালো লাগে মোর
১৯১৯ ভালবেসেছি তোমায়
১৯২০ নীল সে সরোবরের তীরে
১৯২১ জীবনে আমার হে রূপকার
১৯২২ তুমি কবে আসবে বলে’
১৯২৩ আমায় নিয়ে চললে তুমি
১৯২৪ আমায় যদি ভালো না বাস
১৯২৫ তোমার পরশে পাথর গলে’ যায়
১৯২৬ এসো কাজল রাতের আঁধারে
১৯২৭ কেন সজল চোখে চেয়ে আছ
১৯২৮ অরুণ তোমার রূপেরই লীলায়
১৯২৯ ভাব খুঁজেছিল ভাষা
১৯৩০ ধরা দিলে ধরাতলে
১৯৩১ ফাগুনের উপবনে মনের গহন কোণে
১৯৩২ অনেক দিনের পরে
১৯৩৩ মনেরই গহনে মধুর চরণে
১৯৩৪ তোমার বারতা বয়ে যাই
১৯৩৫ ওগো প্রভু তব লাগি’
১৯৩৬ এ কী সুরভিত স্পন্দনে
১৯৩৭ তোমারই আশে বসে’ বসে’
১৯৩৮ চলার পথে প্রভু ক্লান্তি যদি আসে
১৯৩৯ আমি গুল্-বাগিচায় বুলবুলি
১৯৪০ ভয় পাও কেন আসিতে
১৯৪১ রূপের সাগরে ভাসিয়া চলেছি
১৯৪২ সো মনে এসো ধ্যানে
১৯৪৩ নন্দন বনে কে এলে
১৯৪৪ কোন্ অরূপ লোকেতে ছিলে
১৯৪৫ নীল সরোবরে অজানা প্রহরে
১৯৪৬ ঘোর তিমিরে মাথা নত করে’
১৯৪৭ তোমারে চেয়েছি মনেরই গহনে
১৯৪৮ মনের রাজা কেন দূরে রয়েছ
১৯৪৯ গানের সাগরে ঢেলেছ
১৯৫০ তুমি এসেছিলে
১৯৫১ শ্যামল শোভায় তুমি এলে
১৯৫২ আঁধার নিশীথে তুমি এলে
১৯৫৩ আমার ধরায় জ্বলল আলো
১৯৫৪ আঁধার এসেছে আলো জ্বালো
১৯৫৫ ভোমরা গানে ফুলের কাণে
১৯৫৬ পথের দিশারী মম
১৯৫৭ মন বলেছিল তুমি আসিবে
১৯৫৮ তোমাকে ভেবে’ ভেবে’ বল কী ফল হবে
১৯৫৯ মনের কোণে হে বেণুধর
১৯৬০ কুসুম-কাননে স্মিত আননে
১৯৬১ আমার জীবনে রঙিন স্বপনে
১৯৬২ কুসুম-পরাগে তুমি এলে
১৯৬৩ (একা তুমি) বইবে কেন সব বোঝা
১৯৬৪ তন্দ্রা সরিয়ে এলে মাধুরী ঢালিয়া দিলে
১৯৬৫ নাই যে কোন গুণ সবই অ-গুণ
১৯৬৬ কতবার আসা কত ভালবাসা
১৯৬৭ বলো এ পথের শেষ কোথায়
১৯৬৮ মেঘের ‘পরে মেঘ এসেছে
১৯৬৯ তুমি এসেছিলে ভালো বেসেছিলে
১৯৭০ তুমি এসেছিলে মোর মনোবনে
১৯৭১ আনন্দেরই এই নিমন্ত্রণে
১৯৭২ তুমি গান গাও কাহার তরে
১৯৭৩ যবে তোমায় পেলুম মোর অনুভবে
১৯৭৪ আমি যতটুকু বুঝিতে পারি হে দেবতা
১৯৭৫ বলেছিলে মোরে গান শোণাবে
১৯৭৬ মোর ঘুমঘোরে তুমি এসে’ অনাহুত
১৯৭৭ আমি তোমাকে পেয়েছি শ্যামরায়
১৯৭৮ সেদিন নিশীথে জ্যোৎস্না সুমিতে
১৯৭৯ তোমাকে আমি জানি গো জানি
১৯৮০ তুমি কী চেয়েছ জানি নি তো (আমি)
১৯৮১ তোমায় আমি চেয়েছিলুম
১৯৮২ কে তুমি এলে অবেলায়
১৯৮৩ পড়ে’ এল বেলা হ’ল খেলাধুলা
১৯৮৪ বলে’ থাক ভালবাসি
১৯৮৫ তোমার তরে জীবন ভরে’
১৯৮৬ মনের কোণে কোন্ গহনে
১৯৮৭ আঁধার নিশার অবসানে
১৯৮৮ পথ ভুলে’ মোর ঘরে এলে (তুমি)
১৯৮৯ (তুমি) কাঁদিয়ে কেন সুখ পাও
১৯৯০ আকাশে বাতাসে (কুসুম সুবাসে)
১৯৯১ আকাশে সাগরে (যেথায় মিশেছে)
১৯৯২ শিউলি তখনও ঝরে নি
১৯৯৩ তোমায় খুঁজে’ খুঁজে’ জনম কেটে’ গেছে
১৯৯৪ পাওয়ারই আশায় চেয়ে যাওয়ায়
১৯৯৫ কেনই বা এলে দোলা দিয়ে গেলে
১৯৯৬ ফাল্গুনে ফুলবনে ছন্দে ভরা গানে
১৯৯৭ স্বপনে দেখেছি তুমি এসেছিলে
১৯৯৮ পরী বলে ফুল তোমার লাগিয়া
১৯৯৯ ভালো হ’ত যদি না চিনিতাম
২০০০ তন্দ্রা যদি নামে